Crowmaker

Temp Mail world temporary email address

 


Temp Mail World provides users with a hassle-free way to access temporary email addresses without the need for registration or personal data exposure.
What is Temp Mail World?Temp Mail World is a disposable email service that generates temporary email addresses for users. These emails can be used for signing up on websites, verifying accounts, or accessing free trials without exposing personal or permanent email addresses. The service automatically deletes emails after a specific period, ensuring no storage of personal data. Unlike traditional email providers, Temp Mail World operates with complete anonymity, making it a favorite among users who value privacy.


How Temp Mail World Works Temp Mail World offers an easy-to-use interface where users can generate a temporary email address with just one click. No registration or login is required, making the process seamless. Once an email is received, it appears in the inbox for a limited time, allowing users to view and use verification codes or messages. The email is then automatically discarded after a specific duration, reducing the risk of email tracking and spam accumulation.


Advantages of Using Temp Mail WorldOne of the primary benefits of using Temp Mail World is its ability to protect users from spam. Many websites require email verification before granting access to their services, which often leads to unwanted marketing emails. By using a temporary email, users can bypass this issue. The service enhances privacy, keeping personal inboxes free from unsolicited emails and reducing the risk of phishing attacks.


Another significant advantage is the anonymity it provides. Since no personal information is required, users can create and use multiple email addresses without worrying about their data being tracked or sold. This makes Temp Mail World ideal for online surveys, forum registrations, and one-time access to various platforms. Additionally, temporary emails improve security by preventing hackers from accessing personal email accounts through data breaches.


Use Cases of Temp Mail WorldTemp Mail World is widely used for multiple purposes, including testing new services. Developers often use temporary email addresses to test software, applications, or website functionalities. Users who sign up for free trials without intending to continue can also benefit by avoiding unnecessary subscriptions. For online shopping, many e-commerce platforms require email addresses for discounts and promotions. Instead of using a personal email, a temporary email can help avoid future promotional emails.


For those who frequently engage in online communities, temporary emails provide an easy way to register on discussion forums without sharing personal details. Social media verification is another common use case, as many platforms require email verification during sign-up. Using Temp Mail World allows users to create accounts without linking them to their permanent email.


How Secure is Temp Mail World?Security is a major concern when using any online service. Temp Mail World is designed with user privacy in mind. Since emails are automatically deleted after a set period, there is no storage of sensitive information. The service does not require passwords or account creation, reducing the risk of hacking attempts. However, since emails are temporary, users should avoid using them for sensitive transactions or long-term communication.


Related Video: Temp Mail World Explained


FAQs


About Temp Mail WorldWhat happens to emails after the expiration period?
Emails received in Temp Mail World are automatically deleted after a specific duration, ensuring no storage of messages.


Can I send emails using Temp Mail World?
No, Temp Mail World only allows users to receive emails. Sending emails is not supported to maintain anonymity and prevent misuse.


Is Temp Mail World free to use?
Yes, Temp Mail World is a completely free service that provides temporary email addresses without any registration or cost.


Can I recover a deleted email?
Once an email is deleted, it cannot be recovered. Users should save any necessary information before the expiration period.


How long does a temporary email last?
The duration varies depending on the service, but most emails remain active for a few minutes to a few hours before automatic deletion.


Can I choose my temporary email address?
No, the service randomly generates email addresses to maintain security and anonymity.
Is Temp Mail World safe for sensitive information?


While Temp Mail World provides privacy, it is not recommended for sensitive transactions or confidential communications since emails are temporary and accessible publicly.
Temp Mail World is a powerful tool for maintaining privacy and reducing spam. Whether you need a quick verification email or want to protect your inbox from unwanted messages, this service provides a convenient and secure solution.

Read More

তনঠন

 

অদৃশ্য টান
কাঙ্ক্ষিতা সাইকি
নীরা এক দৃষ্টিতে আটার গোলাগুলোর দিকে তাকিয়ে আছে। তার চোখে মুখে বিরক্তির ছাপ স্পষ্ট! আর কিছুক্ষণের মাঝে বেরুতে না পারলে অফিসের বাসটা মিস হয়ে যাবে। আর আজ অফিসে দেরি হলে তিন দিনের দেরীর হিসেবে এক দিনের বেতন কাটা যাবে।
এটা শুধু আজকের নয়। নিত্যদিনের ঘটনা। প্রতিটা সকাল তার অরণ্যের সাথে ঝগড়া দিয়ে শুরু হয়। সবচেয়ে অদ্ভুত ব্যপার হোল ঝগড়ার কারণ খুবই তুচ্ছ! একটি রুটিমেকার!! নীরার বিয়ের পরদিনই যেটা রান্নাঘরে প্রথম পায়ের ছাপ ফেলেই খুঁজে পায়। বহুদিনের পুরনো এবং জং ধরা। কিছু কিছু জায়গায় রঙ উঠে বাজে অবস্থা। শুধু তাই নয়! ব্যবহার অযোগ্য। কখনো কখনো কারেন্টের লাইন ঠিক ভাবে পায় না। নীরা ঘর গোছাতে গোছাতে বলল
-এটা অনেক পুরনো হয়ে গিয়েছে। ফেলে দি? কাল না হয় আরেকটা কিনে আনব! রুটিমেকারের দাম তো বেশি না
এই কথা বলে যেই না অরণ্যের দিকে তাকালো সাথে সাথে চমকে গেলো। অরণ্য তার দিকে বিস্ফোরিত চোখে তাকিয়ে আছে! প্রচণ্ড জোরে সে উত্তর দিল
--“না!!” এটা তুমি কিছুতেই ফেলবে না। এটা যেভাবে আছে সেভাবেই থাকবে। নতুন রুটিমেকার ও কিনে আনবে না
নীরা একই সাথে অবাক ও বিরক্ত হোল। ঘর গোছাতে গোছাতে কত অপ্রয়োজনীয় জিনিসই তো সে ফেলে দিল! কই? একবারও অরণ্য কিছু বলল না? এই বাজে রুটিমেকারটায় কি এমন আছে যার জন্য সে এভাবে রেগে গেলো!
যাক। সেদিনের মত এ ঘটনা মিটে গেলেও শেষ হোল না। প্রতিদিন এই রুটিমেকারের পেছনে প্রয়োজনীয় সময় নষ্ট করে সকালে বেরুতে দেরী হয়ে যায়। কিন্তু আর না! আজ একটা হেস্তনেস্ত করেই ছাড়বে। হয় এই রুটিমেকার থাকবে বাসায় আর নতুবা সে!
নীরা ক্ষিপ্রগতিতে ওদের ঘরের দিকে যাচ্ছে। পর্দাটা সরাতেই তার পা আটকে গেলো! ঘরে অরণ্য নেই! পুরো ঘর মোমের আলোয় সাজানো। টি টেবিলে ছোট্ট একটা কেক। তাতে লেখা “মনে পড়ে!!”
পাশে একটা রঙিন চিরকুট। নীরা খুব অস্বস্তি নিয়ে চিরকুটটা হাতে নিল। কিছুটা ভয় আর কিছুটা সংকোচে পড়তে শুরু করলো।
নীরা,
আমি জানি তুমি একই সাথে খুব অবাক ও বিরক্ত! আরও বেশি ক্ষুব্ধ ঐ নিষ্পাপ রুটিমেকারটির ওপর। বারবার ঘড়ি দেখছো কখন বেরুবে। কিন্তু এই মুহূর্তে এমনিতেই দেরী হয়ে গিয়েছে এবং আরও একটু বেশি দেরী হলে বোধয় খুব একটা কম বেশি হবে না। তাই ঠান্ডা মাথায় কথাগুলো পড়বে এই অনুরোধ রাখি।
নীরা! তুমি আমার চোখে দেখা অসম্ভব বুদ্ধিমতী একটা মেয়ে! কিন্তু আমি প্রতিদিনই খুব ধাক্কা খাই এই দেখে যে তুমি রুটিমেকারটি চিনতে পারছো না! এই রুটিমেকারটি সেই রুটিমেকার যেটা তুমি বিক্রির জন্য বিজ্ঞাপন দিয়েছিলে। আর আমি তোমাদের বাড়ি গিয়েছিলাম এটা নিতে এক ভর সন্ধ্যায়। যেহেতু আগের দিন আসার কথা বলে আসিনি এবং পরের দিন ভর দুপুরে তোমার কাঁচা ঘুম ভাঙিয়ে আসার কথা বলেছিলাম তাই ভেবেছিলাম তুমি স্বাভাবিকভাবেই আমার ওপর বিরক্ত। দরজাটা তুমি বিরক্তি নিয়েই খুলেছিলে। আমি ভেতরে ঢুকলাম; কিন্তু খুব অবাক হয়ে দেখলাম তুমি কফি বানিয়েছো আমার জন্য! অথচ তুমি খুব বিরক্ত। হঠাত আমার মনে হোল বিরক্তিটা শুধু আমার ওপর হলে কফিটা তুমি বানিয়ে রাখতে না। বুঝতে পারছিলাম না বিরক্তির উৎস টা আসলে কি! কফিটা মুখে দিয়ে বুঝলাম এতে চিনি নেই। আমি কফিতে চিনি খাই না এটা তোমার জানার কথা না! কফি খেতে আমার কোনও সমস্যাও তাই হোল না! শুধু এই অস্বস্তি টুকু ছাড়া!
রুটিমেকারটা নেবার সময় তুমি বললে “আমি চেক করে রেখেছি। আপনি কি চেক করতে চান?” আমি বললাম লাগবে না। তুমি বললে “তাহলে ওখানে রাখা, নিয়ে নিন”। তুমি ওটা নিজ হাতে তুলে দিলে না পর্যন্ত! তখনই আমার মনে হোল তোমার বিরক্তির কারণ এই রুটিমেকার!! এগুলো হয়ত তুমি সব না জানলেও অনেকটাই জান। যা জাননা তা জানাতেই আমার আজকের এ প্রয়াস।
নীরা, রুটিমেকার টা নিয়ে আমি যখন আমার মেসে ফিরে গেলাম তখন আমি খুব ক্লান্ত। পরদিন সকালে অফিস। তাই ভাবলাম রুটিমেকারটা বের করে রাখি। পরদিন সকালেই তো কাজে লাগবে! প্যাকেটটা খুলতে গিয়ে বুঝলাম এটা বহু আগে প্যাকেট করা! কারণ যে দড়িটা দিয়ে বাঁধা তা পুরোনো হতে হতে এতটা ভঙ্গুর হয়ে গিয়েছে যে ওটার গিট খোলার আগেই তা ছিড়ে যায়। রুটিমেকার টা বের করার পর আমি আরও বড় ধাক্কা খেলাম। কারণ এটা দেখে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছিলো এটা একদিনও ব্যবহৃত হয় নি!! অথচ তুমি বিজ্ঞাপনে লিখেছিলে দুবছরের ব্যবহৃত !! আমি তখন হন্যে হয়ে এটার রিসিট টা খুঁজতে থাকি। রিসিট পেলাম না। কিন্তু পেলাম ছোট একটা ভাঁজ করা কাগজ যা প্যাকেটটির এক কোণায় পড়ে ছিল। খুলে দেখলাম একটা চিঠি সেটা! এবং তা তোমাকেই লেখা। অন্যের চিঠি পড়তে নেই! কিন্তু সে সময়ের কৌতূহল, বিস্ময় এবং দায়িত্ববোধ আমাকে বাধ্য করল চিঠিটা পড়ে শেষ করতে। চিঠিটা আমি হুবহু তুলে দিচ্ছি এখানে।
নীরা,
আমি জানি রুটিমেকারটি তোমার কোনও কাজে আসবে না। তোমার মা রুটিমেকার ব্যবহার করেন না। আর তুমি রান্না খুব একটা কর না। কিন্তু আমার এ দৈন্যদশায় আমাকে সাহায্য করার ইচ্ছেটাও তোমার প্রবল ছিলো। আবার আমি অপমানিত বোধ করলেও তুমি কষ্ট পাবে। তাই পুরোটা ম্যানেজ করার জন্য আমার বিজ্ঞাপন দেখে তুমি রুটিমেকারটা কিনতে চেয়েছো । কারণ ওটা ওটা বহুদিন ধরে পড়ে ছিল। কেউ নিচ্ছিলো না। আর তাই তুমি বললে
মানুষ বিশ্বাস করছে না ওটা নতুন। কেনার পরদিন ই তুমি বিজ্ঞাপন দিয়েছো! নতুন জিনিস কেউ বিজ্ঞাপন দিয়ে বিক্রি করে না। আমার একটা লাগবে। দোকানে যেতে আলসেমী লাগছে। আমাকে দেবে?
বলেই টাকা দিয়ে বললে কাল নিয়ে এসো।
এমনকি জিজ্ঞেস পর্যন্ত করলে না কত দাম। টাকাটা তোমার সামনে গুনে নেইনি। কিন্তু আসায় গিয়ে টাকার পরিমাণ দেখে বুঝলাম তোমার ওটা লাগবে না। টাকা দেয়াটাই তোমার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল। যাক গে...
নীরা আমি জানি তুমি আমাকে যা দিয়েছো ভালবেসে দিয়েছো । তাই আমি কষ্ট পাইনি। তোমার এই মাতৃরূপ অক্ষয় হোক! আজকের এই ভয়াবহ দিনে এই প্রার্থনাটুকুই করি তোমার জন্য। আর যদি কখনও ভালো দিন আসে এই ভালোবাসা বহুগুণে তোমাকে ফিরিয়ে দেব এই পরম চাওয়া...
ইতি
তোমার রোদ্র
আমি বুঝলাম না আসলে আমার কি করা উচিৎ। তোমাকে চিঠিটার কথা জানানো উচিৎ? কারণ আমি বেশ বুঝতে পারছিলাম প্যাকেট টা যেভাবে তোমার কাছে এসেছে ঠিক সেভাবেই আমার কাছে এসেছে। একটিবার তুমি খুলে দেখনি। চিঠির নিচের তারিখ থেকে বুঝলাম দুবছর আগের লেখা। তার মানে দুটো বছর এ অবস্থাতেই এটা তোমার কাছে ছিল! যাক গে... Prrbook Upworkmarket postmaster topguru monstarpublic usamarking powerbank cutly Redifiv bookstar link Youtubbook tumblrro Postmind Probook SocialMarking Prrmarsub Hastagcode Wortweb wwwsmbook quora-answer curred-add wordpress-wo classifiedsa Top-Backlinks Aliexpress Twin-M F-s-a-m-f Gabsocialm Temp Mail অনেক চিন্তা করে দেখলাম একথা জানালে তোমার আজ আর কোনও উপকার হয়ত হবে না। শুধু অস্বস্তি টুকুই বাড়বে। তাই চেপে গেলাম। এ কথা আমার আর মনেও থাকলো না।
ঠিক তার দুদিন পরেই তুমি খুব অস্বস্তি নিয়ে আমাকে ফোন দিলে। তোমার ফোন দেখে আমি ভাবলাম চিঠিটি হয়ত তোমারই কোনও ভুলে চলে এসেছে। ওটি ফেরত নিতেই হয়ত এই ফোন। কিন্তু না! আমি সেদিন তোমার কথায় আরও নিশ্চিত হলাম যে এ ব্যপারে তুমি কিছু জাননা। তুমি শুধু এই খোঁজ টুকু নেবার জন্যই ফোন করেছো যে রুটি মেকারটি ঠিক ভাবে কাজ করছে কিনা! কারণ নতুন বলে তুমি আর চেক করে দেখনি। আর বারবার সরিও বললে কফিতে চিনি না দেবার জন্য। তুমি চিনি খাও না। তাই ভুলে একই ভাবে আমার কফিটাও ওভাবে বানিয়েছিলে।
এভাবেই আমাদের যোগাযোগ শুরু হোল একটা রুটিমেকারকে কেন্দ্র করে। বাকি সবই তুমি জান। তোমার সরল চোখের দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে বারবার মনে হয়েছে এই চিঠির কথাটা তোমাকে বলি। বারবার চেষ্টাও করেছি। কিন্তু বিশ্বাস কর! আমি পারিনি। তোমার চোখে চোখ রাখার পর আমার কন্ঠ রোধ হয়ে আসত। আমি পারিনি তোমাকে কিছু জানাতে...
এর মাঝে একদিন তোমার বন্ধু লাবণ্য এর সাথে দেখা হয়েছিলো রাস্তায়। ও আমাকে জোর করে কফি খাওয়াতে নিয়ে গেলো। কফি খেতে খেতে আমি বুঝলাম সে আমাকে এমনি ডেকে আনেনি। কিছু বলতে চায়। সে আমাকে জিজ্ঞেস করলো আমি সত্যিই তোমাকে চাই কিনা! যদি না চাই তাহলে যেন তোমাকে মুক্তি দি। এ কথা শুনে আমার খুব অপমান বোধ হোল। আমি খুব রেগে গেলাম। তখন সে বলে দিলো তোমার আরও কিছু কথা! তোমার হেরে যাবার গল্প, কোনও বিষণ্ন বিকেলে তোমার হারিয়ে যাবার গল্প। আমি বুঝতে পারলাম সে চিঠিতে যে তোমাকে ভালো দিন এলে ভালবাসা বহুগুণে ফিরিয়ে দেবার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলো সে বহুগুণে তোমাকে নিঃশ্বেষ করে স্বপ্নের পথে পাড়ি দিয়েছে। লাবণ্য সব শেষে বলল “আমার এই বন্ধুটি এমনিতেই বড় কষ্ট পেয়েছে। তাই আপনাকে এই অনুরোধ টুকু করা।” আমি সেদিন থেকে লাবণ্যকে ভীষণ শ্রদ্ধার চোখে দেখতাম... ও বলেছিলো এই কথাগুলো যেন তোমাকে কখনো না বলি। আজ আমি লাবণ্যর কাছে ক্ষমা চাইছি। এবং আমি জানি সে ঠিক আমায় ক্ষমা করবে। এ আমার দাবী নয়! এ আমার বিশ্বাস...
এবার তুমি বলত নীরা!! যে রুটিমেকার তোমাকে আমার জীবনে আশীর্বাদ হিসেবে পাঠিয়েছে, যে রুটিমেকারটিকে তুমি অবহেলায় বারবার তাড়িয়ে দিলেও শেষমেশ তোমার রান্নাঘরেই আশ্রয় নিয়েছে তাঁকে কি করে আমি ফেলে দিতে পারি!! থাক না আমাদের সাথে! আমাদের কাছের কেউ হয়ে অদৃশ্য কোনও টানে? চোখ মোছ নীরা! আমি জানি আজ তুমি অফিসে গেলেও একদিনের বেতন কাটা যাবে। তার চেয়ে বরং নিচে নাম। আমি মোড়ের দোকানে তোমার জন্য অপেক্ষা করছি। রিকশা ঠিক করা আছে। বহুদিন একসাথে রিকশায় ঘুরি না...
Read More

How To Make Manglier Tea Recipe

 

As apple season draws near, this all-day apple coffee cake is a must for your fall baking bucket list. I can never decide the best part: Is it the thick, buttery cake studded with sweet-tart chunks of apple or the craggy streusel topping? I’m first won over by the cake’s subtle tang (a nod to classic coffee cake), along with the hints of warm cinnamon, rich brown sugar, and tender apples. But then it only takes a moment for the irresistible, sandy crunch of the buttery, sugary, spice-laden streusel topping to take the lead. Although, truly the best bite is when you get both cake and crumb in one perfect bite.

 How To Make Paklay Bisaya Recipe 

How To Make Manglier Tea Recipe 

How To Make Thug Passion Recipe 

How To Make Sea Moss Gummies Recipe 

A Recipe That Makes 8 Jumbo Blueberry 

How To Cook A Farmland Hickory Smoked Ham 

How To Cook Chicken For Meal Prep 

How To Cook Kingsford Ribs 

How To Make A Hennessy Cake Recipe

 How To Cook Farmland Ham 

How To Make Boba With Cornstarch Recipe 

How To Make Haitian hot chocolate Recipe 

How To Make Heavenly Hunks Recipe 

How To Cook Swanson Chicken Broth 

How To Make Samoan Kopai Recipe 

How To Cook Smoked Turkey Wings 

How to cook frog legs in air fryer 

How to cook chicken fries in air fryer

 are crab legs ketowhat meat goes with butternut squash

Read More

golden retriever puppies for sale

 Yоu wаnt tо keep your Fidо hарру and healthy аѕ аlwауѕ. Iѕn't it truе? Right. But ѕреnding at аrm'ѕ length mау bе аlѕо not possible fоr уоu. And, you аrе аlwауѕ оn the run tо save fеw bucks wherever роѕѕiblе. As реr the dаtа соllесtеd from diffеrеnt sources, golden retriever puppies for sale, thе estimated еxреnditurе of еvеrу pet owner iѕ аrоund $1500 a year fоr еасh of thеir pet, аnd that too vаriеѕ depending оn thе ѕizе оf thе реt. Hоwеvеr, thеrе аrе ways аррlуing whiсh you саn easily ѕаvе a littlе mоrе оn еvеrу nесеѕѕitу оf уоur furrу раl. golden retriever puppies for sale,

Gо through these tiрѕ аnd ѕее how muсh саn уоu save оn your реt as wеll аѕ kеер your Fido in gооd hеаlth.

Mаkе Half-Yearly Or Yearly Vеt Viѕitѕ Cоmрulѕоrу

Normally, реt parents in order tо save mоnеу mоѕt timеѕ miѕѕ vеt viѕitѕ. But whеn it comes to hеаlth whеthеr it iѕ уоu оr уоur реt, it is сruсiаl to have a health checkup аt least оnсе оr twice a уеаr. Yоur vеt may givе vассinаtiоn nесеѕѕаrу fоr thе рrеvеntiоn оf сеrtаin diѕеаѕеѕ in уоur pet. They саn аlѕо diаgnоѕе fоr аnу оf the рrоblеmаtiс hеаlth conditions in уоur реt. Thеrеfоrе, a yearly viѕit can ѕаvе huge bucks bу keeping уоur pet in good hеаlth. Missing vеt арроintmеntѕ may ѕоmеtimеѕ lеаd to a dеvеlорmеnt оf ѕоmе сhrоniс diѕеаѕеѕ, which could hаvе bееn рrеvеntivе in a саѕе оf regular vet visits.

Don't Skiр Preventive Trеаtmеntѕ golden retriever puppies for sale,

Pet раrеntѕ аrе least aware of the imроrtаnсе and benefits of the рrеvеntivе treatments. Mostly they оnlу рrеfеr tо trеаt thеir реtѕ whеn they see thаt the furrу раl hаѕ bееn infесtеd with раrаѕitеѕ in which flea аnd tiсk infеѕtаtiоn is most соmmоn. Mаnу timеѕ due tо lack оf рrеvеntivе trеаtmеntѕ like Hеаrtwоrm Prеvеntiоn аnd Flеа and Tiсk Trеаtmеntѕ, pets аrе bаdlу affected and ѕоmеtimеѕ the ѕituаtiоn еvеn turnѕ оut tо be wоrѕt. Thеу suffer frоm health соmрliсаtiоnѕ аnd when infесtеd with diѕеаѕеѕ such аѕ hеаrtwоrm, they are еvеn at the riѕk оf lоѕing thеir livеѕ. Thеrеfоrе, it iѕ better to treat уоur реt with flеа and tick trеаtmеntѕ аѕ wеll as hеаrtwоrm рrеvеntivеѕ in order tо рrоtесt уоur furrу friеndѕ frоm рrеvеntivе diseases. golden retriever puppies for sale,

Ensure Prореr Dental Hуgiеnе 

golden retriever puppies for sale,golden retriever puppies for sale near me,golden retriever puppy for sale near me,golden retriever puppy for sale,golden retriever puppies for sale $200,where to find golden retriever puppies for sale,a golden retriever puppy for sale,where can i find a golden retriever puppy for sale ,how to find golden retriever puppies for sale,golden retreiver puppies for sale,golden retrievers puppies for sale,dogs golden retriever for sale,golden retriever pup for sale,golden retriever puppy for sale

Most health соnditiоnѕ аrе thе rеѕult оf рооr dental саrе. Bruѕhing уоur реt'ѕ teeth rеgulаrlу bооѕt hiѕ оvеrаll hеаlth. In lack оf dental hуgiеnе, thеrе is a build-uр оf tаrtаr аnd plaque lеаding to реriоdоntаl diseases. Mоrеоvеr, thе bасtеriа in thе gums travel thrоugh thе blооd tо the vаriоuѕ vital оrgаnѕ such as hеаrt, lungѕ, livеr, and kidnеуѕ аnd bаdlу infесt thеm. Thiѕ саn even еnd up intо еmеrgеnсiеѕ. Tо avoid such сritiсаl situations, it iѕ аlwауѕ in the favor оf уоur реt аnd уоur budgеt tо рrоvidе рrореr dеntаl саrе. golden retriever puppies for sale,

Read More

পুলিশ যখন বউ

 

গল্প :- পুলিশ যখন বউ

Part :- 06
-এটা বলেই অনু আমার গালে একটা চুমু দিয়ে আবার বুকে মাথা রেখে গুমিয়ে গেলো!!
- তাই আমিও চোখ না খুলে মিটি-মিটি হেসে গুমিয়ে গেলাম!! মেয়েটার পাগলামি দেখে হাসি পেলো তাও হাসলাম না!! মনে-মনে হেসে নিলাম কতক্ষণ!!
- আযান দিতেই কেনো জানি ঘুম ভেঙ্গে গেলো তাড়াতাড়ি!! চোখ খুলে ডান -বাম দিকে তাকালাম কেউ নেই!! হঠ্যাৎ শরীরের উপর একটা ভারি বস্তুর টের পেলাম!! তাকিয়ে দেখি অনু আমার উপরে শুয়ে আছে!!
- ওর ফেলা গরম নিশ্বাসটা আমার বুকে এসে পড়তেছে!! আর আলাদা একটা অনুভূতি মনের ভিতরে জাগতেছিলো!! আমি কেনো জানি শিউরে উঠতেছিলাম!! তাও নিজেকে সামলাচ্ছিলাম!!
- ওর চুলগুলো খুলে গিয়ে ওর মুখের উপরে পড়ে আছে!! তাই সেগুলোকে হাত দিয়ে সরিয়ে দিতে ছিলাম তখনই অনু হঠ্যাৎ চোখ খুলে তাকিয়ে যায়!!আমি অবাক হয়ে যাই এটা দেখে!!
- কি হলো হিরো বউকে আদর করতেছেন নাকি?? ( অনু)
- আরে না আপনার চুলগুলো খোলা ছিলো তাই সেগুলোকে গুছিয়ে দিচ্ছিলাম!! ( শাহারিয়ার)
- ওও তা আমার শাড়িটাও তো অগুছালো সেটা গুছিয়ে দিবেন নাকি!! ( অনু)
- ধুর কি বলতেছেন আপনি!! ( শাহারিয়ার)
- কি বলতেছি মানে!! বউকে আদর করবেন সেটা মুখে বলতে পারেন না লুকিয়ে-লুকিয়ে আদর করতে লজ্জা করে না!! ( অনু)
- আদর করলাম কখন আপনাকে!! ( শাহারিয়ার)
- আপনি জানেন সকালে ঘুম থেকে উঠে বউয়ের চুল গুছিয়ো দেওয়া কিন্তু রোমান্সের একটা অংশ!! ( অনু)
- ঠিক আছে এখন থেকে আর চুলগুছিয়ে দিবো না ওকে!! (শাহারিয়ার)
- ঠিক আছে!! তবে প্রত্যেকদিন সকালে আমাকে একটা করে পাপ্পি দিতে হবে!! ( অনু)
- কিহ😕😕!!( শাহারিয়ার)
- এত অবাক হওয়ার কি আছে বাহিরের মহিলাকে করতেছেন নাকি নিজের বউকেই তো কিস করবেন এতে এতো অবাক হলেন কেনো!! ( অনু)
- আমি কিস করতে পারবো না!!( শাহারিয়ার)
- ঐ ভালোই-ভালোই রাজি হয়ে যান নাহলে আপনাকে জুড় করিয়ে রাজি করাবো!! ( অনু)
- দেখেন এটা কিন্তু ঠিক না আপনি একটা-একটা করে আবদার বাড়াচ্ছেন!! কবে না জানি বলে বসে থাকেন আপনার একটা বেবি লাগবে!! (কথাটা বলেই জিব্হায় কামড় মারলাম)
- অনু এটা শুনে আমার দিকে চোখ বড় বড় করে তাকালো!! না জানি এখন কি বলে বসে তাই ওও কি বলে তার মুখের দিকে তাকিয়ে রইলাম!!
- আরে না সেটা হানিমুন থেকে ফিরে এসে প্লেন করবো!! যে কবে বেবি নিবো ওকে!! ( অনু)
- কি আর বলবো তাই চুপ করে রইলাম!! কারণ এখন কথা বললেই বিপদে পড়তে হবে কনফার্ম!!
- এই যে আমাকে একটু জড়িয়ে ধরেন না প্লিজ!! ( অনু)
- কেনো!! ( শাহারিয়ার)
- ঐ আপনার মুখ থেকে যেনো আর একবারও কেনো কথাটা না শুনি!! কিছু হলেই কেনো?? (অনু)
- ঠিক আছে!! ( শাহারিয়ার)
- এখন একটু জড়িয়ে ধরেন!!( অনু)
- জড়িয়ে ধরলে কি হবে!! ( শাহারিয়ার)
- কলিজাটা ঠান্ডা হবে!! ( অনু)
- কিভাবে!! ( শাহারিয়ার)
- কাছের মানুষটা যখন আপনাকে জড়িয়ে ধরবে ঐদিন বলতে পারবেন কলিজা কিভাবে ঠান্ডা হয়!! ( অনু)
- ওও!! ( শাহারিয়ার)
- ঐ আপনি কথা না বলে জড়িয়ে ধরেন তো আমাকে!! ( অনু)
- আচ্ছা!! ( বলেই অনুকে আটকে নিলাম নিজের মাঝে!! ( শাহারিয়ার)
- এভাবে কিছুক্ষন কথা ছাড়াই শুয়ে ছিলাম দুজন!! কাল সারাদিন ব্যাস্তায় কাটলো রাতটাও ঠিক ভাবে ঘুম হয় নি!! তাই চোখটা আবার লেগে গেলো!!
- সকালে গালে কোনোকিছুর নরম স্পর্শে ঘুমটা ভেঙ্গে গেলো!! তাকিয়ে দেখি অনু আমার গালে পাপ্পি দিতেছে!!
- তাড়াতাড়ি সড়ে গেলাম সেখান থেকে!!
- কি করতেছেন আপনি?? ( শাহারিয়ার)
- আমার বরটাকে আদর করতেছি?? ( অনু)
- কাউকে না বলে তাকে কিস করা কিন্তু ঠিক না!! ( শাহারিয়ার)
- ঐ কাউকে মানে আমার স্বামীকে আমি কিস করেছি তাতে এত রিয়েক্ট করার কি আছে!! ( অনু)
- সাইড দেন আমি ভার্সিটিতে যাবো!! ( শাহারিয়ার)
- কালকে বিয়ে করলেন আর আজকেই ভার্সিটিতে যাবেন মানে কি!! ( অনু)
- মানে আপনাকে কিছুই বুঝতে হবে না সরেন আমি উঠবো!! ( শাহারিয়ার)
- ওকে!! আমিও দেখবো আপনি কিভাবে ভার্সিটিতে যান!! ( অনু)
- কোনো কথা না বলে চলে গেলাম ফ্রেশ হতে!! ফ্রেশ হয়ে এসে দেখি অনু রুমে নেই!! যাক ভালোই হলো তাই মনের সুখে রেডি হয়ে নিচে গেলাম!!
- নাস্তার টেবিলে বসতেই আপু এসে নাস্তার প্লেইটা তুলে নিলো!!
- কি হলো আপু প্লেইটা তুলে নিলি কেনো!! ( শাহারিয়ার)
- তুই রেডি হয়েছিস কেনো!! কোথায় যাবি নাকি?? ( আপু)
- হুম ভার্সিটিতে যাবো!! ( শাহারিয়ার)
- ঐ তুই কালকে বিয়ে করে আজকে ভার্সিটিতে যাবি তোর মাথা ঠিক আছে!! ( আপু)
- হুম আজকে ভার্সিটিতে একটু কাজ আছে তাই যেতেই হবে!! ( শাহারিয়ার)
- আজকে কোথাও যেতে পারবি না যা রুমে গিয়ে নরমাল ড্রেস পড়ে আয় তারপর খাবার পাবি!! ( আপু)
- আমি খাবোই না!! ( বলেই উঠে চলে যাচ্ছিলাম)
- তখন ভাবি ডাক দিলো,,,
- ছোট সাহেব কই যাও!! ( ভাবি)
- ভার্সিটিতে যাবো একটু কাজ আছে!! ( শাহারিয়ার)
- এদিকে আসো তো একটু!! ( ভাবি)
- বলো কি বলবে আমি শুনতেছি!! ( শাহারিয়ার)
- এদিকে আসো তারপর বলবো!! ( ভাবি)
- হুম এবার বলো কি বলবে?? ( কাছে গিয়ে বললাম)
- কাধের ব্যাগটা এদিকে আমার কাছে দাও!! ( বলেই ভাবি ব্যাগটা নিয়ে নিলো)
- কি বলবে বলো!! ( শাহারিয়ার)
- শুনো কয়েকদিন ভার্সিটিতে যাওয়ার দরকার নেই!! এখন যাও রুমে গিয়ে ছোট সাহেবাকে সময় দাও!! ( ভাবি)
- ভাবি তুমিও শুরু করে দিলে!! ( শাহারিয়ার)
- দেখো অনু এখন তোমার বউ তাই তার সব কিছুতেই তোমাকে খেয়াল রাখতে হবে!! তুমি না আমার লক্ষি ভাই যাও এখন রুমে গিয়ে রেষ্ট করো !! ( ভাবি)
- ভাবি তুমি জানো যে আমি তোমার কথা ফেলতে পারি না আর তুমি তাও বলতেছো!! ( শাহারিয়ার
)
- হুম এখন যাও!! পরে কথা বলবো এখন ছোট সাহেবাকে খুশি করো!! (ভাবি)
- যথা আঙ্গা মহা রাণী😒😒!!( বলেই আবার রুমে চলে গেলাম)
- রুমে গিয়ে কাপড় চেইন্জ করার পর বসে বসে মোবাইল টিপতে লাগলাম!!
- কিছুক্ষন পর অনু খাবার নিয়ে রুমে ডুকলো!!
- কি হিরো ভার্সিটিতে গেলেন না!! ( অনু)
- ভাবি যেতে দেয় নি!! ( শাহারিয়ার)
- ওও!! কেনো যেতে দেয় নি!! ( অনু)
- ঐ যে নতুন বিয়ে করেছি তাই নাকি যাওয়া যাবে না!! ( শাহারিয়ার)
- তা বাসায় থেকে কি করবেন তা জিঙ্গেস করলেন না আপনার ভাবিকে?? ( অনু)
- হুম বলেছিলাম!!( শাহারিয়ার)
- তা কি বললো ওনি?? ( অনু)
- বলেছে আপনা......( বলতে গিয়েও থেমে গেলাম)
- যদি বলি অনুকে সময় দিতে বলেছে তাহলে আজকে আমার কাজ খালাশ!! জুড় করে হলেও তা আদায় করে ছাড়বে!! তার চেয়ে ভালো না বলাই!!(শাহারিয়ার)
- কি হলো থেমে গেলেন কেনো বলুন!! ( অনু)
- না এমনি!! ( শাহারিয়ার)
- ওও আচ্ছা নাস্তা এনেছি খেয়ে নেন!! ( অনু)
- হুম দেন!! ( বলেই নাস্তা খাওয়ার জন্য বসে গেলাম)
- অনু নাস্তা দিয়ে খাটে বসে গেলো!! আমি খেতে লাগলাম!! কি মনে করে জেনো অনুকে বলে বসলাম!!
- আপনি খেয়েছেন?? ( শাহারিয়ার)
- না আপনি খেয়ে নেন তারপর আমি খাবো!! ( অনু)
- এখনো খান নি!! এখানে যা খাবার আছে দুজনের হয়ে যাবে সো বসে পড়েন এখানেই!! ( শাহারিয়ার)
- বসতে পারি একটা শর্তে!! ( অনু)
- মাহির এমন কথা শুনে আমি খাবার বন্ধ করে দিলাম!!
- কি শর্ত!! ( শাহারিয়ার)
- আমাকে আপনি খাইয়ে দিলে আমি এখন খাবো!! ( অনু)
- কিহ 😲😲!!( শাহারিয়ার)
- বললাম যে আপনি যদি খায়িয়ে দেন তাহলে খাবো আমি!! ( অনু)
- থাক আপনি পড়ে খেয়ে নিয়েন!! ( শাহারিয়ার)
- মানে?? ( অনু)
- মানে হলো আপনাকে খেতে হবে না!! আপনি পরে নিজের হাতেই খেয়ে নিয়েন!! (শাহারিয়ার)
- না আমি এখন খাবো!! আর আপনি আমাকে এখন খায়িয়ে দিবেন!! ( অনু)
- আমি পারবো না!! ( শাহারিয়ার)
- আপনি পারবেন না মানে আপনাকে পারতেই হবে!! ( অনু)
- দেখেন জুড় করবেন না প্লিজ!!?( শাহারিয়ার)
-তাহলে আমাকে এখনই কিস করতে হবে!! তাহলে খায়িয়ে দেওয়ার ব্যাপারটা মাফ!! ( অনু)
- এই মেয়ের কথা শুনে আমি নিজেই পাগল হয়ে যাবো!! কিস করার চেয়ে খায়িয়ে দেওয়াই ভালো!!
- নেন খা করেন!! ( শাহারিয়ার)
- অনুর খাবারটা নিয়ে নিলো!!!
- আপনি যে এত ভালো আগে জানতাম না!! আমার কপালটা কতো ভালো যে এমন একটা স্বামী পেয়েছি!! ( অনু)
- চিটিং করেছেন আপনারা সবাই মিলে!! ( শাহারিয়ার)
- ওলে আমার বরটা রে!! এতো ভালো তুমি!! ( বলেই আমার গালগুলো ধরে টেনে দিলো)
(অনু)
- ঐ কি করতেছেন আপনি!! ( শাহারিয়ার)
- কেনো আপনাকে একটু আদর করে দিলাম!! ( অনু)
- আমাকে আদর না করে আগে খেয়ে নেন!! আমি একটু বাহিরে যাবো!! ( শাহারিয়ার)
- আপনাকে না ভাবি বললো আজকে আমাকে সময় দিতে!! ( অনু)
- অনু জানলো কিভাবো ভাবি আমাকে কি বলেছে!!অনু তো তখন ঐখানে ছিলো না!! তার মানে অনু আজ সকালে ভাবিকে বলে আমার ভার্সিটিতে যাওয়া আটকিয়েছে!! ওও তাহলে আমিও একটু মজা নিয়ে নেই!!
- হুম আজকে দিনটা তো আপনারই!! ( শাহারিয়ার)
- সত্যি!! (অনু)
- তাহলে চলেন...................!!!!!
( চলবে.....................)
ভালো লাগলে রিকুয়েষ্ট দিয়ে সাথে থাকবেন সবার আগে সুন্দর সুন্দর গল্প পড়ার জন্য
Read More

প্রবাসের জীবন

 প্রবাসে

 

দীর্ঘ আট বছর,, প্রবাসে কাটিয়ে যখন কাউকে না জানিয়ে বাড়িতে আসি সারপ্রাইজ দিবো বলে,, বাড়িতে এসে আমি নিজেই সারপ্রাইজ হয়ে যাই কারণ আজকে আমরা ছোট ভাইয়ের বিয়ে অথচ আমাকে কেউ একবার বলেনি,,
আমি বাড়িতে আসায় কেউ খুশি হতে পারেনি আমি ভালো বুঝতে পারছিলাম,, কারণ তাদের চেহারায় খুশির চেয়ে বিরক্ত ভাব টা বেশি ছিলো,, সবার সাথে কোশল বিনিময় করে ঘরে যাই,, তখন বাবা আমার পিছন পিছন আসে,,
— কিরে নিলয় হঠাৎ বাড়িতে চলে আসলি যে কোন সমস্যা হইছে
— না বাব সমস্যা হয় নাই,, তোমাদের দেখতে মন চাইলো তাই চলে আসলাম,,
— ওওও তা আবার কখন যাবি
— বাবার কথা শুনে কিছু টা অনেক টা অবাক হলাম,, এই মাএ বাড়ি আসলে,, আর এখন জিজ্ঞেস করছে কখন যাবি,, একটা মুচকি হাসি দিয়ে বললাম,, কিছু পর চলে যাবো বাবা,,
— ওহ্ এখন না এসে কিছু দিন পর আসতি,, এখনো অনেক লেনাদেনা বাকি আছে আমাদের
— বাবার কথা শুনে কিছু বললাম না,, তখন মা বললো
— কিরে বাবা চলে আসলি কেন কোন সমস্যা হইছে
— না মা সমস্যা হয় নাই,, এমনি আসলাম তোমার দেখতে
— ওও আচ্ছা ফ্রেশ হয়ে আর,, আজকে আবার রাকিবের বিয়ে তুই যাবি নাহ্ তোর ভাইয়ের সাথে
— নাহ্ মা আমি আমি ক্লান্ত,, তাই যাবো নাহ্
আমি আমার মা বাবার কথা শুনে অনেক টা অবাক হলাম,, বড় ছেলে বিয়ে করে নাই,, তাকে জিজ্ঞেস করে ছোট ভাইয়ের বিয়েতে যাবে কি নাহ্,, সবাই ছোট ভাইয়ের সাথে চলে গেছে,, শুধু মা ছাড়া,, সারা দিনের জার্নি করে অনেক টা ক্লান্ত,, তাই কিছু না খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ি ঘুম ভাঙ্গে মানুষের হইচই শুনে বুঝতে পারলাম বউ নিয়ে চলে আসছে এর মধ্যে ছোট ভাইয়ের সাথে কথা বা দেখা হয় নাই,, ওই ভাবে শুয়ে আছি আমাকে কেউ জিজ্ঞেস করেনি আমি কিছু খেয়েছি কিনা না একটু পর ছোট বোন আসলো
— ভাইয়া কেমন আছো তুমি
— ভালো,, তুই কেমন আচ্চিস
— ভালো,, ভাইয়া তুমি মনে হয় সকাল থেকে কিছু খাওনি
— আরে তেমন কিছু না,, খাওয়া হইছে আমার
— ভাইয়া তুমি মিথ্যা টা ও ভালো ভাবে বলতে পারো নাহ্,, তুমি বসো আমি খাবার নিয়ে আসি
মানুষ বলে মা নাকি সন্তানের দুঃখ বোঝে কিন্তু আমার বেলা উল্টো আমার আম্মু মনে নাই আমি বাড়িতে আসছি,, এতো খন যার সাথে কথা বললাম,, সে হলো আমার ছোট বোন,, এক মাএ আমার বোন আমার চেহারা দেখে বলতে পারে আমি কি চাই,, তাই তো বুঝতে পারছে আমি কিছু খাই নাই,, কিছু খন পর খাবার নিয়ে আসলো
— ভাইয়া খাবার টা খেয়ে নাও
— হুম
— ভাইয়া একটা কথা বলি,,
— হুম বল কি বলবি
— আমার হাতে খাইয়ে দিবো তোমাকে
— হুম দে অনেক দিন হলো কারো হাতে খাবার খাই না
তার পর ছোট বোন,, খাবার খাইয়ে চলে গেলো,, রাতের বেলা সবাই আমার ঘরে আসলো সাথে ছোট ভাই ও ছিলো,, আম্মু বললো
— নিলয় কি নিয়ে আসলি আসার সময়,, আমাদের একটু দেখা
— এনে ছিলাম অনেক কিছু,, কিন্তু কা কে দিবো বুঝতে পারছি না,, তখন বাবা বললো
— কা কে দিবি মানে আমার তোর পরিবার আমাদের কে দিবি
— একটা মুচকি হাসি দিয়ে বললাম তোমারা আমার পরিবার
— কেনো
— নাহ্ এমনি,, আমি এখন কিছু খুলতে পারবো নাহ্,, দুই দিন পড়ে খোলবো,,
তারপর সবাই চলে গেলো কি আজব দুনিয়া,, আমার থেকে তাদের কাছে জিনিসের দাম টা বেশি দেখতে দেখতে দুই দিন কেটে গেলো দুই দিন পর
পরবর্তী গল্প পেতে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট দিয়ে পাশে থাকুন
চলবে
গল্প : আমি ক্লান্ত
পাট : ১
Read More

বিনোদন

 বিনোদনের ডিব্বা


🤣🤣,,,,,,,,,,,,,,, ওরে বিনোদন,,,,,,,,,,,,,,🤣🤣
স্ত্রীঃ আমি মারা গেলে তুমি আর একটা বিয়ে
করে নিও, [অসুস্থ হওয়ার সময়! ]
স্বামীঃ না না, আর বিয়ে করবো না।
স্ত্রীঃ ওও আচ্ছা তাইলে ফুলে ফুলে মধু খেয়ে
বেড়াবা, তাই না...?
স্বামীঃ আচ্ছা বিয়ে করে নিবো।
স্ত্রীঃ সেতো করবেই অপেক্ষায় আছো, কবে মরবো।
স্বামীঃ না, গো না! তোমায় আমি কিছুতেই মরতে
দিবো না।
স্ত্রীঃ হ্যাঁ, আমি জানি তো আমি বিছানায় পড়ে থাকব আর তুমি বাহিরে মেয়ে নিয়ে ফুর্তি করবা।
স্বামীঃ কি যে বলো, বাহিরে ফুর্তি করতে যাবো কেন?
স্ত্রীঃ আচ্ছা তার মানে ঘরে এনে ফুর্তি করবা?
স্বামীঃ আচ্ছা মুশকিল, ঘরে আনব কেন?
স্ত্রীঃ তারমানে, তার ঘরে গিয়ে ফুর্তি করবা? কে সেই রমনী?পাশের ফ্লাটের ভাবি তাই না??
স্বামীঃ আরেহ ধুর, উনি তো আমার বয়সে বড়.।
স্ত্রীঃ ওও আচ্ছা,বয়স টাও জানা হয়ে গেছে!
স্বামীঃ আরেহ নাহ, আমি জানতে চাই নাকি, উনি নিজেই বললেন।
স্ত্রীঃ কবে বললো তুমি ঐ ফ্লাটে গিয়েছিলে তাই না?
স্বামীঃ নাহ, তার ফোন হ্যাংক করছিল ভাইয়া বাসায় ছিল না তাই ঠিক করার জন্য আমাকে ডেকেছিল।
স্ত্রীঃ ওও আচ্ছা, যখন ভাইয়া ছিল না তখন গেছো?চরিত্রহীন, লম্পট!আজই তোমাকে ডিভোর্স দিবো।
স্বামীঃ ধুর পাগলী, ডিভোর্স কি একদিনে হয় নাকি? অন্তত ৩ মাস সময় লাগে।
স্ত্রীঃ সে খবর ও নেওয়া হয়ে গেছে? বাকি কি রেখেছো শুনি?
স্বামীঃ কি যে সব বলো ; ঘুমাও তো
স্ত্রীঃ হুম, আমি ঘুমায় আর তুমি ভাবির সাথে ছাদে ডেটিং মারবা?
স্বামীঃ ধুরর, তোমার যা মন চায় ভাবো আমি গেলাম
স্ত্রীঃ সেতো যাবাই, টাইম তো ফিক্সড করেই রাখছো।
স্বামীঃ [স্বামী বেহুশ]

Read More